বিয়ে দুজন মানুষের মধ্যে জীবনের এক বন্ধন। ভালোবেসে বা পারিবারিকভাবে বিয়েই হোক সব কিছুতেই বোঝাপড়াটাই প্রধান। এখানে কমন কয়েকটি পয়েন্ট উল্লেখ হচ্ছে যারা সমবয়সী কাউকে বিয়ে করেন।
সমবয়সী বিয়ের সুফল সমুহ:
০১: সমবয়সী স্ত্রীর সঙ্গে বন্ধুর মতো সবকিছু শেয়ার করা যায়।
০২: নিজের ভালোলাগার বিষয়গুলো তার সঙ্গে মিলে যায় সহজেই।
০৩: জীবনের সর্বাঙ্গীণ সুখ-দুঃখ, হাসি-আনন্দ, সফলতা-বিফলতায় সমান ভাগীদার হয়।
এর থেকে বেশী কিছু খুজে পাচ্ছি না, তাই সুবিধা এ পযর্ন্তই।

সমবয়সী বিয়ের অসুবিধা সমুহ:
০১: মানসিক দিক থেকে বন্ধুসুলভ হওয়ার কারনে যেহেতু পুরুষ কতৃর্ত চাই সেজন্য জটিলতা সৃষ্টি হয়।
০২: যেহেতু নারীরা মানষিকভাবে পুরুষের তুলনায় ২ বছরের সিনিয়র সেক্ষেত্রেও কতৃর্ত নিয়ে সমস্য।
০৩: ছেলেটির তুলনায় মেয়েটি যখন বেশি সচেতন তখন তা হয় দাম্পত্য জীবনে মতভেদ সৃষ্টি হয়।
০৪: দুজনেরই বয়স যখন ৪০+ এটি নারীদের জীবনে একটি টার্নিং পয়েন্ট এখানেই সৃষ্টি হয় মুল সমস্যা।
০৫: প্রাকৃতিক কারণে আগে পরিণত হওয়ায় নারীকে আগেই বার্ধক্য গ্রাস করে ফেলে।